-
ভূ – পৃষ্ঠের শতকরা ৭০ ভাগ স্থান জলভাগ অধিকার করে আছে ।
-
পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগর প্রশান্ত মহাসাগর ।
-
পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাসাগর আটলান্টিক মহাসাগর ।
-
উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের পশ্চিমাংশে হিমপ্রাচীর সৃষ্টি হয়।
-
পৃথিবীর বৃহত্তম হ্রদের নাম কাস্পিয়ান ।
-
পৃথিবীর বৃহত্তম সুপেয় জলের হ্রদের নাম আমেরিকার সুপিরিয়র ।
-
পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা লবণাক্ত হ্রদ জর্ডন – ইসরায়েল সীমান্তের মরুসাগর ।
-
পৃথিবীর গভীরতম হ্রদের নাম রাশিয়ার বৈকাল ।
-
পৃথিবীর সর্বোচ্চ হ্রদের নাম দক্ষিণ আমেরিকার টিটিকাকা ।
-
ভারতের একটি সুপেয় জলের হ্রদের নাম ডাল হ্রদ ।
-
আটলান্টিক মহাসাগরের দুটি উষ্ণ স্রোতের নাম উপসাগরীয় স্রোত ও ব্রেজিল স্রোত ।
-
কোন স্থানে একটি জোয়ার ও একটি ভাটার মধ্যে সময়ের ব্যবধান ৬ ঘণ্টা ১ মিনিট ।
-
কোন স্থানে মুখ্য জোয়ার ও গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট ।
-
পৃথিবীর একটি স্থানে দিনে দু – বার জোয়ার ও দু – বার ভাটা হয় ।
-
কোন স্থানে যখন মুখ্য জোয়ার হয় , তার প্রতিপাদ স্থানে তখন গৌণ জোয়ার হয়।
-
কোন স্থানে দু – বার মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান ২৪ ঘণ্টা ৫২ মিনিট ।
-
ভরা কোটাল হয় অমাবস্যা ও পূর্ণিমার দিনে ।
-
ভারতের পূর্ব উপকূলের একটি উপহ্রদের নাম চিল্কা , পুলিকট ।
-
চিল্কা লবণাক্ত জলের হ্রদ ।
-
চাঁদের একবার পৃথিবী পরিক্রমণ করতে ২৭.৫ দিন সময় লাগে ।
-
যখন চন্দ্র ও সূর্য পরস্পরের সমকোণে অবস্থান করে তখন মরা কোটাল দেখা যায় ।
-
অমাবস্যার দিনে পৃথিবীর যে অংশ চন্দ্রের সামনে আসে সেখানে ভরা কোটাল কোথায় হয় ।
-
পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্য যখন একটি সরলরেখায় অবস্থান করে তখন সেই অবস্থানকে সি. জি. গি. বলে।
-
কক্ষপথের যে অবস্থায় চন্দ্র ও পৃথিবীর দুরত্ব সবচেয়ে বেশি তাকে অ্যাপোজি অবস্থান বলা হয়।
-
কক্ষপথের যে অবস্থায় চন্দ্র ও পৃথিবীর দূরত্ব সবচেয়ে কম হয় তাকে পেরিজি অবস্থান বলা হয়।
-
দুই মুখ্য বা গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান ২৪ ঘণ্টা ৫২ মিনিট।
-
হুগলি নদীতে বর্ষাকালে ষাঁড়াষাড়ি বান দেখা যায় ।
-
উষ্ণ ও শীতল সমুদ্রস্রতের মিলনস্থলে যে অগভীর চড়া সৃষ্টি হয় তাকে মগ্নচড়া বলে।
-
জাপান উপকূল কুরেশিয়ো স্রোত বা জাপান স্রোতের প্রভাবে প্রভাবে উষ্ণ থাকে।
-
গ্র্যান্ড ব্যাঙ্ক অঞ্চলটি বাণিজ্যিক মত্স্য চাষের জন্য বিখ্যাত ।
-
বেঙ্গুয়েলা স্রোত দেখা যায় আটলান্টিক মহাসাগরে ।
-
পূর্বঘাট পর্বতের অপর নাম-মলয়াদ্রি।
-
বেরিং স্রোত প্রশান্ত মহাসাগরে দেখা যায়।
-
কুরােশিয়াে স্রোতের প্রভাবে জাপান উপকূল উষ্ণ থাকে।
-
শীতল ও উষ্ণ স্রোতের মিলনস্থলে মগ্নচড়ার সৃষ্টি হয়।
-
পৃথিবীতে মহাসাগর রযেছে ৫ টি যথাঃ প্রশান্ত, ভারত, আটলান্টিক, উত্তর ও দক্ষিণ মহাসাগর।
-
পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগর প্রশান্তমহাসাগর(১৬ কোটি ৬০ লক্ষ বর্গ কিঃ মিঃ)।
-
পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম মহাসাগর আর্কটিক বা উত্তর মহাসাগর (১ কোটি ৫০ লক্ষ বর্গ কিঃ মিঃ)।
-
পৃথিবীর গভীরতম মহাসাগর প্রশান্ত মহাসাগর।
-
পাংগাং হ্রদ আছে লাদাখে।
-
নলসরবর হল একটি হ্রদ।
-
ভেনাদ উপহ্রদ আছে মালাবার উপকূলে।
-
বায়ুমন্ডলের ট্রপোস্ফিয়ার ও স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের সংযোগস্থল হল ট্রপোপজের অবস্থান ।